* বগুড়া জেলা কারাগার এর ইতিহাস ঃ
উত্তরবঙ্গের প্রানকেন্দ্র্র হিসেবে বিবেচিত পুন্ড্রনগর বর্তমান বগুড়ার নাম করনের ইতিহাস থেকে জানা যায় যে, রাজা বল¬াল সেনের আমলে বঙ্গদেশের উত্তর পশ্চিম অঞ্চলের স্থানিক নাম ছিল বগড়ী। সেই আমলে বঙ্গদেশকে পাঁচ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছিল। যথা-বঙ্গ, বরেন্দ্র,মিথিলা, রাঢ় ও বগড়ী। কালের আবর্তে এই বগড়ী-ই বগুড়া নামে পরিচিতি পায়। বগুড়া শহরের কেন্দ্রস্থল জলেশ্ব¦রীতলা এবং মালতীনগর এলাকার করতোয়া নদীর পাড়ে মনোরম পরিবেশে ১৮৮৩ খ্রিষ্টাব্দে বগুড়া জেলা কারাগার নির্মিত হয়। তখন হতেই বগুড়া জেলা কারাগারের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম চালু হয়। আধুনিক বিচার ব্যবস্থা ও আইন শৃংঙ্খলা রক্ষায় অতীব গুরুত্বপূর্ণ সরকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কারা ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হয়ে আসছে।
** বগুড়া জেলা কারাগারের জমির বিবরণঃ-
মোট জমির পরিমাণঃ ১৪.৬৬২৫ একর
সূত্রাপুর মৌজায় = ৭.২১৫০ একর ( কারাভ্যন্তর ও সম্মুখের বহিরাংশ নদী পর্যন্ত)
মালতীনগর মৌজায় = ২.১৫৭৫ (আবাসিক এলকা)
নাটাইপাড়া মৌজায় = ৫.২৯ একর
মোট = ১৪.৬৬২৫ একর
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- মালতীনগর মৌজার ২.১৫৭৫ একর জমির মধ্যে ০.৫৯৭৫ একর জমিতে পূর্ব হতেই সিভিল সার্জন অফিস আছে।
** নাটাইপাড়া মৌজার ৫.২৯ একর জমির মধ্যে প্রায় ১ (এক) একর জমির মধ্যে পূর্ব হতেই কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ করা আছে এবং ৫৬ নং দাগের ৫০ (পঞ্চাশ) শতক জমির মধ্যে ১৫ (পনের) শতক জমিতে স্থানীয় হিন্দুরা পূর্ব হতেই মন্দির নির্মাণ করেছে।
*** বন্দি বিবরণী ও ধারণ ক্ষমতাঃ- (পুরুষ ৬৮৩ + মহিলা ৩৭) = ৭২০ জন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS